ধান খাইছে কাকে ব্যাঙের গলায় দড়ি
::আব্দুল কাদের::“এক বারের জন্য হলেও আমাকে সমর্থন দিন,আমি আপনাদের দোয়া ও সমর্থন নিয়ে সংসদে যেতে চাই।আমি দেখতে চাই রায়পুরার মানুষ কেন কাটাকাটি মারামারি খুনাখুনি করে,আমি দেখতে চাই রায়পুরার মানুষের চাকরির জন্য কেন টাকা দিতে হবে,আমি দেখতে চাই রায়পুরার মানুষ বরাদ্দ নিতে গেলে কেন অন্যকে টাকা দিতে হয়।আমি দেখতে চাই আমার বিপক্ষে যদি কেউ কথা বলে তবে তার বিরোধে মামলা দিয়ে কেন তাকে জেলে ঢুকাতে হবে।আপনারা আসুন একবারের জন্য হলেও রায়পুরার অবস্থার পরিবর্তন ঘটায়।আপনারা আমারা যারা আছি জননেত্রী শেখ হাসিনার দল ক্ষমতায় না থাকলে আমাদের কারোও এক পয়সারও দাম থাকবে না।আজকে যদি শেখ হাসিনা ফেল করে তবে আমরা যারা আছি আমারা কিন্তু লুটপাট করি নাই খাই নাই ধরি নাই মারি নাই কিন্তু আমাদের চামরা কারোও থাকবে না কচু কাটা আমরাও হবো।ধান খাইছে কাকে ব্যাঙের গলায় দড়ি। তাই আমাদের চামরা বাঁচাতে গিয়ে ঐ সমস্ত লোকজন কে বিতারিত করে রায়পুরাতে আওয়ামীলীকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।” গতকাল চরমধুয়া ইউনিয়নে শিকদার বাড়িতে এক উঠান বৈঠকে নরসিংদী ৫ আসন থেকে এমপি মনোনয়ন প্রত্যাশী কেন্দ্রীয় কৃষকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা এড. মোহাম্মদ সামছুল হক সুবিধা বাদীদের উদ্দেশ্যে তার বক্তব্যে কথা গুলো বলেন।তখন আরোও বক্তব্য রাখেন চরমধুয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আঃ সালাম শিকদার,চরমধুয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক নূরে আলম ফকির,অাইন বিষয়ক সম্পাদক আওয়াল মেম্বার, রায়পুরা উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি মোঃ জাকির হোসেন।তারপর চরমধুয়া বাজারে গণসংযোগ শেষে সামছুল হক চা চক্রে যোগ দেন তখন তার সাথে ছিলেন চরমধুয়া ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি ডাঃ ফরিদ,সেই সাথে অন্যন্যাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন,মুক্তিযোদ্ধ প্রজন্মলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি রেজাউল করিম সেলিম, নরসিংদী জেলা কৃষকলীগের ভূমি বিষয়ক সম্পাদক আবু সিদ্দিক,উপজেলা কৃষকলীগের সদস্য মোঃ হিরণ মিয়া,সদস্য মোঃ আব্দুস সালাম,সদস্য মোঃ আলাউদ্দিন সরকার,যুবলীগ নেতা মোঃ কাউছার মিয়া,উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের ক্রিড়া বিষয়ক সম্পাদক আব্দুর রহমান,হাইরমারা ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি খোরশেদ আলম,সাধারণ সম্পাদক শেখ জালাল,উপজেলা কৃষক কমান্ডের সভাপতি ফজলুল হক শিমুল,অলিপুরা ইউনিয়ন ৫নং ওয়ার্ড যুবলীগ সভাপতি মোঃ সবুজ মিয়া প্রমুখ।
কোন মন্তব্য নেই